শুভদিন অনলাইন রিপোর্টার:
ছাত্র-জনতার এই গণঅভ্যুত্থান সংঘটিত হয়েছে বাংলাদেশ রাষ্ট্রকে মেরামত করে ফ্যাসিবাদী ব্যবস্থার বিলোপ সাধন করার জন্য। গণ-অভ্যুত্থানে গঠিত অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের দায়িত্ব হবে ছাত্র নাগরিকের আশা-আকাঙ্ক্ষার বাস্তবায়ন করা। কোন নির্দিষ্ট দল কিংবা গোষ্ঠীর ক্ষমতার আকাংক্ষা চরিতার্থ করার জন্য নয়।
ছাত্র-জনতার প্রস্তাবিত অন্তর্বর্তীকালীন সরকার প্রতিষ্ঠা ও দাবি অনুযায়ী রাষ্ট্র মেরামত না হওয়া পর্যন্ত ছাত্র-জনতা সতর্ক ও সজাগ আছে এবং থাকবে।
যেকোনো ধরনের সাম্প্রদায়িক উস্কানি, জনগণের সম্পত্তির ক্ষতি সাধন ও বিশৃঙ্খলা প্রতিহত করতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন সংগঠিত আছে ও জনগণের সাথে থেকে কাজ করে যাচ্ছে। শান্তি প্রতিষ্ঠায় যুদ্ধ করেছি আমরা, এখন আবার দায়িত্ব নিয়ে সেই যুদ্ধের ক্ষয়ক্ষতিও নিরাময় করছি। ভলান্টারি এক্টিভিটির মাধ্যমে দেশের দায়িত্ব নেওয়া ছাত্র-জনতাকে স্যালুট জানাই।